আগামীতে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা যেমন হওয়া উচিত এই মর্মে আমাদের প্রিয় ফাহাদ স্যার চ্যানেল এ একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সেখানে তিনি কয়েকটি বিষয় তুলে দেখেছেন তা নিম্নে দেয়ার চেষ্টা করলাম।
ফাহাদ স্যার বলেন,”আরেকটু স্কিল বাড়ানো বাংলা ভার্সনের একটা স্টুডেন্ট ও লেভেলে এ লেভেলের সমানে ওই পরিমাণ লেখাপড়া কিন্তু করে না যুগোপযোগী শিক্ষা ব্যবস্থা দরকার আসলে বই বইয়ে এমন কিছু কন্টেন্ট থাকা উচিত যেই কন্টেন্ট একটা শিক্ষার্থীকে বা একজন শিক্ষার্থীকে চিন্তা করতে শেখাবে।
আমাদের ইন্টারমিডিয়েটের বইগুলোতে যেমন সংস্করণ আসে সংস্করণের কিছু আপডেট আসে। আমাদের বোর্ড বইগুলোতে কিন্তু ঐরকম আপডেট আসে না। ওই পরিমাণে তো আজকে 2024 এ দেশের অন্যান্য মানে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সাথে আমাদের বাচ্চাকাচ্চাদের যদি তুলনা করতে হয় তাহলে এমন কন্টেন্ট বয়ে থাকা উচিত।
যেই কন্টেন্ট গুলা মডার্ন সলিউশন বা মডার্ন প্রবলেম গুলাকে সলিউশন করার যেই ইকোসিস্টেম এইটাকে যেন কানেক্ট করতে পারে সো এখন সোশ্যাল মিডিয়াতে এখন পৃথিবীর সবাই সবকিছু খবর রাখতে পারে । সে একটা জার্মানির একটা স্টুডেন্ট সে স্ট্যান্ডার্ড 10 লেভেলে বা বাংলাদেশেই যদি আমি ইংলিশ মিডিয়াম স্টুডেন্টের কথা বলি বা ও লেভেল এ লেভেলে কথা বলি ওরা ফিজিক্স কেমিস্ট্রি বায়োলজির যতটুকু অংশ পড়ে বাংলা ভার্সনের একটা স্টুডেন্ট ও লেভেলে এ লেভেলের সমানে ওই পরিমাণ লেখাপড়া কিন্তু করে না।
তাই এই দেশেই কিন্তু এখনো ডিসপ্যারিটি আছে তো যেই বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখি আমার মনে হয় যে কর্মমুখী শিক্ষা এবং আপডেট করা আরেকটু স্কিল বাড়ানো পদার্থ এবং বিজ্ঞান মানে পদার্থ মানে বিজ্ঞানের তিনটা যে অংশ আমরা বলি পদার্থ রসায়ন এবং জীববিজ্ঞান তার সাথে গণিতের আরো কিছু এনালিটিক্যাল জিনিসগুলোকে ছোটবেলা থেকেই যদি আমরা ইনকর্পোরেট করতে পারি।
একটা বাচ্চার স্কিলটাও বাড়বে একটা স্টুডেন্ট বই পড়ে আরো আপডেট হতে পারবে যে আরো কিভাবে ক্রিটিক্যাল চিন্তা করা যায় তাইলেই সে ক্রিটিক্যাল সলিউশন গুলো করতে শিখবে আর আমরা যদি গদ বাঁধা চিন্তা করি যে মুখস্তবিদ্যা এটাকে একটু বাদ দিয়ে যতটুকু সম্ভব সলিউশন ডিপেন্ডেন্ট যদি আমরা চিন্তা করতে পারি তাহলে আমার মনে হয় শিক্ষা ব্যবস্থা আরো উন্নত হবে দেশের বাইরের যে ইউনিভার্সিটিতে পড়তে যাবে ওই ইউনিভার্সিটির অথরিটি যদি মনে করে যে,আমাদের কারিকুলামে পড়ে একটা স্টুডেন্ট ওদের যোগ্যতা অর্জন করতে পারে নাই ।
তাহলে আপনি ওই স্টুডেন্টের দোষ দিয়ে তো আর হবে না আসলেই কিন্তু ওই মাত্রার লেখাপড়া করার জন্য যে পরিমাণ লেখাপড়া এখন করা দরকার ছিল সেটা আসলে এখানে নাই । তাই বাধাটা হচ্ছে আমাদের স্টুডেন্ট গুলা আইএলস জিআরই টোফেল সেট এগুলা দেয় এগুলা তো হচ্ছে ল্যাঙ্গুয়েজের টেস্ট কিন্তু একচুয়ালি মানে মেধার টেস্টটা হয় ওইখানে যাওয়ার পর বাংলাদেশের অনেক স্টুডেন্ট দেশের বাইরে গেছে না ।
দেশের বাইরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের টিচারও তো হয়েছে তো এরা হচ্ছে অনেক ইউনিক ট্যালেন্টেড স্টুডেন্ট বাট ইন জেনারেল যদি আমাদের কোন স্টুডেন্ট যদি দেশের বাইরে গিয়ে পড়তে চায় আমার মনে হয় যে ওর বইয়ে বা ওর সিলেবাসের মধ্যে বা ওর কারিকুলামের মধ্যে কোন জিনিস থাকুক বা না থাকুক ওর উচিত হবে ওই জায়গাগুলোতে কি কি আছে ওইগুলোতে ফোকাস করা তাহলে আমার মনে হয় যে যদি বাধা থাকেও ও পার্সোনালি ওভারকাম করতে পারবে।”
আরো জানুন;